আমার জীবনের সেরা উপহার – আপুর উপহার – ১

এই ঘটনাটা সত্যিকারের। যেটা আমার সাথে ঘটে যাই। আমি তা আংশিক শেয়ার করলাম সবার সাথে। ২০০৫ সালের ঘটনা এটি। যাক মূল কাহীনিতে আসি। আমি ২০০৫ সালে এস.এস.সি পরীক্ষা দি। তখন এখনকার মত অত মোবাইল ফোন ছিলনা। যার কারনে সে সময় টাইম পাস করা টা ছিল মারাত্মক বোরিং। সে সময় সব ছেলেরা পরীক্ষা দিয়েই লম্বা সময়ের জন্য ঘুরতে চলে যেত। আমিও পরীক্ষা শেষ করে অনেক দিন যাবত বাসাই বসে আছি। তারপর একদিন মা বললো যে যা কোথা থেকে ঘুরে আয়।

আমি একটু বেশী ছোটখাট বলে মা বাবা কোথাও একা যেতে দে না। আর আমার তেমন কোন বন্ধুও ছিল না। বলতে গেলে আমি একদম অমিশুক টাইপের একটা ছেলে। কারো সাথে ঘোরা ফেরা আমার ভাল লাগেনা।

আমার যত চিন্তা ছিল লেখাপড়া নিয়ে। আর একটু দেখতে বাচ্চাদের মত হওয়াই তেমন কোন বন্ধুদের সাথে খেলাধুলা করা হয়ে উঠেনা। আমার একঘেয়ে স্বভাব যার জন্য আমি সারাদিন বাসাই বসে নানা রকম উপন্যাস, গল্পের বই পড়েই কাটিয়ে দি।
ওহ আমার পরিচয় টা বলা হয়নি, আমি শাওন। শহরে বড় হয়েছি। বলতে গেলে লেখাপড়ার জন্য সবার কাছেই আমার সুনাম আছে। ফ্যামেলি রিলেটিভ সবাই আমাকে আদর করে আমার পড়ালেখার জন্য।
যাক সেকথা, একদিন মা খুব জোড় করেই বললো এভাবে ঘরে বসে না থেকে যা কয়দিন তোর আপুর বাসা থেকে বেড়িয়ে আই।

আমার আপুর নাম শারমিন আক্তার সামিহা। আমার আপু বয়সে আমার চেয়ে প্রায় দশ বছরের বড়। আপু অত্যান্ত নীতিবান পর্দাশীল এবং ধার্মিক একটি মেয়ে। কখনো দেখিনি আপুকে এক ওয়াক্ত নামাজ বাদ দিতে। আমি আপুকে অনেক সম্মান করি। আর আমাদের আত্বীয় স্বজন রা প্রায় বলে যে আম্মা আব্বা নাকি আমরা দুই ভাই বোন প্রকৃত শিক্ষা দিয়ে বড় করছে।

তো কদিন বাদেই একপ্রকার অনিচ্ছা থাকা স্বত্তেও আমি আপুর বাসাই ঘুরতে চলে গেলাম।আপুকে বিয়ে দিয়েছে গ্রামে। একটা মফস্বল এলাকা। গ্রাম টা অনেক বেশী সুন্দর। পুরা গ্রাম টাতেই কেমন জানি একটা শান্তি শান্তি ভাব আছে।
আপুর বাসা টা একটা সীমানা প্রাচীর ঘেরা ছোটখাট দোতলা বাড়ী। এটাকে বাড়ী না বলে এক প্রকার জঙ্গল বলা যাই। পুরা ঘর টাই গাছপালা দিয়ে ঘেরা নির্জন। এখানে এসে একটা স্বস্তি অনূভুতি হচ্ছে। শহরের কোন যান্ত্রিকতা নেই।
এখানে বসেই দিনে গোটা কয়েক কবিতা আর উপন্যাস শেষ করা যাবে। আমিও বাসা থেকে আসার সময় কিছু বই নিয়ে এসেছি।

আপুতো আমাকে দেখে অনেক খুশী কারন এই প্রথম আমি তার ঘরে এলাম। যথারীতি আমার আপ্যায়নের কোন কমতি নেই। আপুর বাসাই শুধু আপু আর তার শাশুড়ী থাকে। প্রায় এক বছর যাবত দুলাভাই অফিসের কাজে বিদেশ আছেন। দুলাভাই খুব সৎ একজন মানুষ। পুরা এলাকা দুলাভাই কে সম্মান করে। আপুর ছোট একটা বাচ্ছা আছে। ভাগনীর বয়স ১ বছর দু মাস মত। খুব আদুরে দেখতে।

আরো খবর  ঋতু আমার ক্রাশ – ২

এভাবে আপুর বাসাই কয়েকদিন কেটে গেলে। একদিন হঠাৎ আমার রুমে আমার কাপরের মধ্য একটা লাল রঙের ব্রা।

জিনিষটা পেয়ে আমি সেখানেই রেখে দি। বলে রাখা ভাল আমার এসব জিনিষ বা সেক্স গঠিত কোন বিষয়ে বিন্দু মাত্র আগ্রহ নেই। আর আমার এমনেতেই এসব বিষয় গুলো ভাল লাগেনা।

রাতে দেখলাম আপু ভাগনী কে দুধ খাওয়াচ্ছে। আমি প্রথম কোন মহিলার দুধ দেখলাম তাও আবার আমার আপুর। কেন জানি বিষয়টা আমার ভাল লেগে গেল। আমি খেয়াল করে দেখলাম আমার আপুর শরীরটা খুব সুন্দর। বিশেষ করে তার দুধ দুটা। একদম ফোলা ফোলা গোল গোল দুধ।এক্সেস বড় নয়। জাম্বুরার মত সাইজ। আপুর ফিগারটা একটু বলি। আপু আমার চেয়েও লম্বা, ফর্সা, সুন্দর পাছা। সবচেয়ে আকর্ষনীয় হল আপুর চেহারা টা। এত সুন্দর। আমার মনে আছো আপুকে তার বান্ধবীরা নায়িকা পূর্নিমা বলে ডাকতো। আসলেই আপুর চেহারার কাটিং টা অনেকটা তার মতই।

ছিঃ আমি আপুকে নিয়ে এসব কি ভাবছি এসব ঠিক না। আমি রুমে গিয়ে শুয়ে পড়লাম। কিন্তুু কেস জানি আপুর দুধের ঐ দৃশ্য টা বারবার মনে পড়ছে। আমি উঠে আপুর ঐ লাল ব্রা টা হাতে নিলাম। তেমন জানি গরম গরম লাগছিল আমার। খেয়াল করলাম আমার ধন টা ফুলে গেছে। আপুর ব্রা টা নাকে শুঁকে দেখলাম। খুব মিষ্টি একটা গন্ধ ব্রা টাতে। আমি হিতাহিত জ্ঞান ভুলে ধন টা খেঁচতে লাগলাম সাথে সাথেই ধন থেকে বীর্জ পড়ে গেল।
মাথায় শুধু একটাই চিন্তা ঘুরতে লাগলো। কেমন করে আপুর দুধ গুলা টেস্ট করা যাই। এই চিন্তা টা যেন আমাকে পেয়েই বসলো।

মাথায় এত শয়তানি বুদ্ধি কোথথেকে আসতেছে জানিনা। সকাল বেলা আপু আমাকে ঘুম থেকে ডেকে দিতে আসে। সকালে ঘুম ভাঙ্গার পর লুঙ্গিটা নিচে নামিয়ে দিলাম একটু করে। আর ধন টা গরম করে রাখলাম যেন ঘুমের মধ্যে এমন টা হয়ছে। আপু ডাকতে আসলো। আমি ঘুমের ভান করে থাকলাম। কিন্তুু বুঝলাম না আপু কি আসলে আমার ধন টা দেখছে। আপু আমাকে ডেকেই চলে গেল। খেয়াল করলাম আপু কালো একটা মেক্সি পড়ছে। তার ভিতরে গোলাপী একটা ব্রা। ব্রার ফিতা গুলা বের হয়ে আছে। আমি উঠে যেতেই দেখি আপু তার বাচ্চা কে দুধ দিচ্ছে। লুকিয়ে লুকিয়ে আপুর দুধ গুলা ভাল করে দেখলাম। আপু পুরা মেক্সি থেকে দুধ দুটা বের করেই খাওয়াচ্ছে। আপুর দুধ গুলা দেখেই শালার সকাল বেলা মাথা খারাপ হয়ে গেল।

কিছুক্ষন পর দেখলাম আপু গোসল করতে যাচ্ছে। বাথরুমে গিয়ে অনেক উুঁকি মারলাম কিন্তুু কোন লাভ হল না। কিছুই দেখলাম না।

আপু অনেকক্ষন পর দেখি বাথরুম থেকে বের হলো। হাতে বেশ কিছু ধোয়া কাপড়। আপু সেগুলা শুকাতে দিতে যাচ্ছে।

আরো খবর  নেশার ঘোরে করা ভুল

যাওয়ার সময় আমাকে আপু বললো যে শাওন গোসল করে রেডি হয়ে নে। আজকে দুপুরে নাকি আপুর ননদের বাসাই দাওয়াত আছে। আমি সম্মতি দিলাম। আপু যাওয়ার পর খেয়াল করলাম যে নিচে কয়েকটা কাপড় পড়ে আছে। তার মধ্যে দেখি একটা আপুর গোলাপি ব্রা যেটা আপু সকালে পরেছিল। আমি শুধু ব্রা টা নিয়ে আপুর পিছে পিছে ছাদে গেলাম। আর আপুর হাতে ব্রা টা দিয়ে বললাম যে আপু এটা নিছে ফেলে আসছো। আপু আমার হাত থেকে ব্রাটা নিয়েই শুকাতে দিতে দিতে বলল ধুর এমনেতে একটা পাচ্ছিনা।

আমি আপুকে প্রশ্ন করলাম কি পাচ্ছোনা..?
আপু উত্তর দিল আরেকটা ব্রা নাকি পাচ্ছে না।
আপুর সাথে কথা বলে যা ধারনা করতে পারলাম তা হল।

আপু আমাকে খুব ছোট বাচ্ছা মনে করে। আপু আমাকে এখনো অতটা বড় হয়ছি বলে মনে করেনা। এবং এটাই সত্যি যে আপু মনে করে আমি এখনো কিছু বুঝিনা টাইপ একটা ছেলে।

আপু তার রুমে সাজগোজ করতে লাগলো। এবং আমাকে বললো তাড়াতাড়ি রেডি হতে। আমি আপুর রুমে গিয়ে আপুকে ডাকলাম এবং আপুর হাতে সেই লাল ব্রাটা দিয়ে বললাম আপু তুমি মনে হয় এটা খুজতেছিলা। এটা আমার কাপড়ের মধ্যে পাইছি। আপু কে সেটা দিয়ে বের হয়ে গেলাম।

হঠাৎ একটু পর দেখি আপু আমাকে ডাকতেছে। আমি আপুর কাছে গিয়ে তো অবাক। আপু বুকের মধ্যে শাড়ীর আঁচলটা রেখে পিছনে হাত দিয়ে ব্রা টা ধরে আছে। আমাকে ডেকে বলল যে ভাই আমাকে একটু হেল্প কর। এই ব্রা টা খুব টাইট তাই হুক টা লাগাতে পারছিনা তুই একটু হুক টা লাগিয়ে দে। আমি কোন কথা না বলে আপুর ব্রার ফিতা দুটা টেনে ধরলাম। আর আপু বুকটা উঁচু করে রেখে বললো এবার লাগিয়ে দে। আমি তারপর ব্রারর হুকটা লাগিয়ে দিলাম।

এবং সাথে এটাও নিশ্চিত হয়ে গেলাম যে আপু আমাকে ছোট বাচ্চাই মনে করে। আপুর মধ্যে আসলেই কোন ধারনাই নাই আমি কি করার জন্য বসে আছি তা নিয়ে।

এটা শিওর হলাম যে আপুর দুধ গুলা খুব তাড়াতাড়ি খেতে পারবো। আমি আস্তে করে হাত টা সামনে দিয়ে আপুর বাম দুধ টা ব্রার উপর টাচ করে দেখলাম যা বুঝলাম পুরা দুধ টা হাতে মধ্যে আসে না। অথচ আপুর কোন খেয়ালি নেই আমার উপর। আপুর পাছা টা দেখি পুরা তানপুরার মত। আপুকে বললাম আপু তোর দুধ গুলা না খুব সুন্দর। আপু আমার কথা শুনে দেখি হাহা করে হাসতে লাগলো আর বলল যে তোর দুলাভাই এই কথা টা বলে।

তারপর আমি,আপু তার শাশুড়ী সহ আপুর ননদের বাসাই পৌঁছে গেলাম।